জলবায়ু পরিবর্তনের দুটি প্রধান কারণ আছে:

1. প্রাকৃতিক কারণ:

  • সূর্যের ক্রিয়াকলাপ: সূর্যের শক্তির পরিমাণ দীর্ঘ সময় ধরে পরিবর্তিত হয়, যা পৃথিবীর জলবায়ুকে প্রভাবিত করতে পারে। তবে, সাম্প্রতিক জলবায়ু পরিবর্তনের বেশিরভাগই মানুষের কার্যকলাপের কারণে বলে মনে করা হয়।
  • ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত: এই প্রাকৃতিক দুর্যোগ বায়ুমণ্ডলে প্রচুর পরিমাণে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গত করতে পারে, যা জলবায়ু পরিবর্তনে অবদান রাখে। তবে, মানব-সৃষ্ট নির্গমনের তুলনায় তাদের প্রভাব তুলনামূলকভাবে ছোট।
  • প্লেট টেকটোনিক্স: পৃথিবীর ভূত্বকের প্লেটগুলি ধীরে ধীরে সরে যাওয়ার সাথে সাথে, তারা মহাদেশগুলির অবস্থান পরিবর্তন করে এবং নতুন ভূখণ্ড তৈরি করে। এই প্রক্রিয়াটি দীর্ঘ সময়ের উপর জলবায়ুকে প্রভাবিত করতে পারে।

2. মানব-সৃষ্ট কারণ:

  • জীবাশ্ম জ্বালানীর ব্যবহার: কয়লা, তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস পোড়ানো বায়ুমণ্ডলে প্রচুর পরিমাণে কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত করে, যা প্রধান গ্রিনহাউস গ্যাস।
  • বন উজাড়: গাছপালা কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে এবং অক্সিজেন নির্গত করে। বন উজাড় বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং জলবায়ু পরিবর্তনে অবদান রাখে।
  • কৃষি: কৃষিকাজের সময় ব্যবহৃত সার এবং পশুপালনের ফলে মিথেন এবং নাইট্রাস অক্সাইড নির্গত হয়, যা গ্রিনহাউস গ্যাস।
  • শিল্প: কলকারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়া বায়ুমণ্ডলে বিভিন্ন ধরনের গ্রিনহাউস গ্যাস এবং দূষক নির্গত করে।

এই সমস্ত কারণগুলি একত্রে কাজ করে পৃথিবীর জলবায়ুকে দ্রুত পরিবর্তন করছে। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ইতিমধ্যেই বিশ্বজুড়ে অনুভূত হচ্ছে, এবং ভবিষ্যতে আরও তীব্র হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।

✌✌আরও পড়ুনঃ পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নাম কি | ১১,৯৩০ ফুট উঁচু

বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব

বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের জন্য বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ কারণ এটি নিম্ন-ভূমির দেশ এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের কাছাকাছি অবস্থিত। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, ঘন ঘন ঝড় এবং বন্যার মতো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। ভবিষ্যতে, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে খরা, লবণাক্ততা এবং খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

 

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণ | Causes climate change

পৃথিবীর জলবায়ু আলাদা হয় কেন?

পৃথিবীর জলবায়ু বিভিন্ন স্থানে আলাদা কারণ বেশ কিছু কারণ এতে ভূমিকা রাখে।

প্রধান কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • অক্ষাংশ: পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরছে এবং অক্ষের উপর 23.5 ডিগ্রি কাত হয়ে আছে। এর মানে হল যে বিভিন্ন অক্ষাংশে সূর্যের আলোর কোণ ভিন্ন, যার ফলে বিভিন্ন পরিমাণে সৌর বিকিরণ পাওয়া যায়। উচ্চ অক্ষাংশে (ধ্রুবের কাছে) সূর্যের আলো কম কোণে আসে এবং বেশি ছড়িয়ে পড়ে, ফলে সেখানে কম তাপ উৎপন্ন হয়। অন্যদিকে, নিম্ন অক্ষাংশে (বিষুবরেখার কাছে) সূর্যের আলো সরাসরি আসে এবং বেশি কেন্দ্রীভূত হয়, ফলে সেখানে বেশি তাপ উৎপন্ন হয়।
  • দূরত্ব সূর্য থেকে: পৃথিবী তার কক্ষপথে সূর্যের চারদিকে ঘুরছে। বছরের বিভিন্ন সময়ে পৃথিবী সূর্যের থেকে ভিন্ন দূরত্বে থাকে। যখন পৃথিবী সূর্যের কাছাকাছি থাকে (পেরিহেলিয়ন), তখন এটি আরও বেশি সৌর বিকিরণ পায়। যখন পৃথিবী সূর্য থেকে দূরে থাকে (অ্যাফেলিয়ন), তখন এটি কম সৌর বিকিরণ পায়। এই দূরত্বের পরিবর্তনগুলি পৃথিবীর জলবায়ুতে ছোটখাটো প্রভাব ফেলে।
  • সমুদ্র স্রোত: সমুদ্রের স্রোতগুলি গরম এবং ঠান্ডা জল পৃথিবীর জুড়ে বিতরণ করে। উষ্ণ স্রোতগুলি উচ্চ অক্ষাংশে উষ্ণতা নিয়ে আসে, যখন ঠান্ডা স্রোতগুলি নিম্ন অক্ষাংশে ঠান্ডা করে। এই স্রোতগুলি বিভিন্ন অঞ্চলে জলবায়ুকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে।
  • পর্বতমালা: পর্বতমালা বায়ুর প্রবাহকে বাধা দিতে পারে এবং বৃষ্টিপাতের প্যাটার্নকে প্রভাবিত করতে পারে। উচ্চ-উচ্চতায়, বায়ু ঠান্ডা হয় এবং জলীয় বাষ্প ঘনীভূত হয়ে বৃষ্টি বা তুষারপাত হয়।
  • ভূমি ব্যবহার: বন, কৃষিভূমি এবং শহুরে এলাকাগুলি বিভিন্নভাবে সৌর বিকিরণ শোষণ করে এবং তাপ ছড়িয়ে দেয়। বনগুলি সাধারণত শহুরে এলাকার চেয়ে বেশি সৌর বিকিরণ প্রতিফলিত করে এবং শীতল থাকে। কৃষিভূমি সাধারণত বনভূমির চেয়ে বেশি সৌর বিকিরণ শোষণ করে এবং উষ্ণ হয়।
  • মানব কার্যকলাপ: জীবাশ্ম জ্বালানী পোড়ানো, বন উজাড় এবং শিল্পীকরণের মতো মানব কার্যকলাপ বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গত করে। এই গ্যাসগুলি তাপ ধরে রাখে, যার ফলে পৃথিবী উষ্ণ হয় (এই প্রক্রিয়াকে গ্রিনহাউস প্রভাব বলে )

✌✌আরও পড়ুনঃ বন্ধুদের সাথে কাটানো সময় নিয়ে স্ট্যাটাস

আবহাওয়া উপাদান গুলো কি কি?

আবহাওয়ার প্রধান উপাদানগুলি হল:

1. আকাশের অবস্থা:

  • মেঘাচ্ছন্ন: আকাশে মেঘের পরিমাণ।
  • বৃষ্টিপাত: বৃষ্টি, তুষার, শিলাবৃষ্টি বা কুয়াশার আকারে পানি পতন।
  • বজ্রপাত: বজ্র ও বিদ্যুতের সাথে ঝড়োবৃষ্টি।
  • ধুলাবালি: বায়ুমণ্ডলে ধুলো এবং বালির পরিমাণ।

2. বায়ুর তাপমাত্রা:

  • বাতাসের উষ্ণতা: বায়ুমণ্ডলের তাপমাত্রা।
  • আর্দ্রতা: বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ।

3. বায়ুচাপ:

  • বায়ুমণ্ডলীয় চাপ: বায়ুমণ্ডলের ওজনের কারণে পৃথিবীর পৃষ্ঠে প্রযুক্ত চাপ।
  • বায়ুপ্রবাহ: বায়ুর গতি এবং দিক।

4. অন্যান্য:

  • সূর্যের আলো: সূর্য থেকে আসা আলোর পরিমাণ।
  • দৃশ্যমানতা: বায়ুমণ্ডলের স্বচ্ছতা।

এই উপাদানগুলি একে অপরের সাথে জটিলভাবে সম্পর্কিত এবং ক্রমাগত পরিবর্তিত হচ্ছে। এই পরিবর্তনগুলিই আমাদের আবহাওয়া তৈরি করে।

উল্লেখ্য যে, কিছু উৎসে আরও কিছু উপাদান অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যেমন:

  • বায়ুমণ্ডলীয় চাপ: বায়ুমণ্ডলের ওজনের কারণে পৃথিবীর পৃষ্ঠে প্রযুক্ত চাপ।
  • ওজন: বায়ুমণ্ডলে উপস্থিত গ্যাসগুলির ওজন।
  • তড়িৎ: বায়ুমণ্ডলে বিদ্যুৎ এবং চৌম্বক ক্ষেত্রের উপস্থিতি।

আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে কি ঘটে?

আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাব ব্যাপক এবং দূরগামী। এর মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য প্রভাব হল:

1. তাপমাত্রা বৃদ্ধি: পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা শিল্প বিপ্লবের শুরু থেকে প্রায় 1°C বৃদ্ধি পেয়েছে। এই উষ্ণায়ন বৈশ্বিকভাবে অনুভূত হচ্ছে, তবে কিছু অঞ্চলে এটি অন্য অঞ্চলের তুলনায় বেশি তীব্র।

2. চরম আবহাওয়ার ঘটনা বৃদ্ধি: আবহাওয়া পরিবর্তনের সাথে সাথে তীব্র ঝড়, বন্যা, খরা এবং তাপপ্রবাহের মতো চরম আবহাওয়ার ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ঘটনাগুলি সম্পত্তি, অবকাঠামো এবং ফসলের ক্ষতি করতে পারে, সেইসাথে মানুষের জীবনহানিও ঘটাতে পারে।

3. সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি: বরফ গলে যাওয়া এবং থার্মাল প্রসারণের কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ক্রমবর্ধমান। এর ফলে উপকূলীয় বন্যা, ভূমি ক্ষয় এবং লবণাক্ততা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

4. বরফ গলে যাওয়া: বরফের চাদর এবং হিমবাহগুলি দ্রুত গলে যাচ্ছে, যার ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং পানির সরবরাহ ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটছে।

5. জীববৈচিত্র্য হ্রাস: আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে অনেক প্রজাতির উদ্ভিদ এবং প্রাণীর আবাসস্থল হুমকির মুখে রয়েছে। কিছু প্রজাতি ইতিমধ্যেই তাদের আবাসস্থল হারিয়ে বিলুপ্তির ঝুঁকিতে রয়েছে।

6. খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা বৃদ্ধি: আবহাওয়া পরিবর্তন ফসলের উৎপাদনকে বিরূপভাবে প্রভাবিত করছে, যার ফলে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা এবং ক্ষুধা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

7. স্বাস্থ্য ঝুঁকি বৃদ্ধি: আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে তাপ-সম্পর্কিত অসুস্থতা, শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা এবং ভেক্টর-বাহিত রোগের মতো স্বাস্থ্য ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে।

8. জল সঙ্কট: আবহাওয়া পরিবর্তন খরা এবং পানির অভাবের ঘটনাকে আরও তীব্র করে তুলছে, যার ফলে বিশ্বজুড়ে জল সঙ্কট দেখা দিচ্ছে।

9. সামাজিক ও অর্থনৈতিক প্রভাব: আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে বাস্তুচ্যুতি, দারিদ্র্য এবং সামাজিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

10. বৈশ্বিক নিরাপত্তায় হুমকি: আবহাওয়া পরিবর্তন সংঘাত, স্থানান্তর এবং অস্থিতিশীলতার ঝুঁকি বাড়িয়ে বৈশ্বিক নিরাপত্তায় হুমকি সৃষ্টি করছে।

বাংলাদেশের জন্য বিশেষ প্রভাব:

বাংলাদেশ সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতার কাছাকাছি অবস্থিত তাই ধারণা করা হয় বাংলাদেশে  এ অনেক বেশি ক্ষতি হতে পারে যা আমাদের জীবন যাত্রা কে অনেক ধ্বংসের মুখে ফেলে দিতে পারে। জন্ম নিবন্ধন যাচাই করুন অনলাইন মোবাইলে

সাইবেরিয়া অঞ্চলের জলবায়ু কেমন?

সাইবেরিয়ার জলবায়ু উপ-আর্কটিক থেকে আর্কটিক, দীর্ঘ, শীতকাল এবং ছোট, শীতল গ্রীষ্মের সাথে। অঞ্চলটি বছরের বেশিরভাগ সময় তুষার দিয়ে ঢাকা থাকে।

সাইবেরিয়ার গড় শীতকালীন তাপমাত্রা -30°C (-22°F) এর নিচে, এবং গ্রীষ্মকালীন গড় তাপমাত্রা 10°C (50°F) এর কাছাকাছি।

তবে, তাপমাত্রা অঞ্চলের মধ্যে উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। উত্তরে, শীতকাল আরও ঠান্ডা এবং গ্রীষ্মকাল আরও সংক্ষিপ্ত হতে পারে। অন্যদিকে, দক্ষিণে, শীতকাল হালকা এবং গ্রীষ্মকাল দীর্ঘতর হতে পারে।

সাইবেরিয়া কম বৃষ্টিপাত পায়, বছরে গড়ে 200 মিলিমিটার (8 ইঞ্চি) এরও কম। বৃষ্টিপাত বেশিরভাগ গ্রীষ্মের মাসগুলিতে হয়।

সাইবেরিয়ার জলবায়ু নিম্নলিখিত কারণগুলির কারণে হয়:

  • অক্ষাংশ: সাইবেরিয়া উচ্চ অক্ষাংশে অবস্থিত, যার অর্থ এটি সূর্য থেকে কম সৌর বিকিরণ পায়।
  • দূরত্ব সূর্য থেকে: শীতকালে, পৃথিবী সূর্য থেকে দূরে থাকে। এর মানে হল যে সাইবেরিয়া এই সময়ের মধ্যে কম সৌর বিকিরণ পায়।
  • উচ্চতা: সাইবেরিয়ার অনেক অংশ সমুদ্রপৃষ্ঠের উপরে উঁচুতে অবস্থিত। উচ্চতার সাথে সাথে তাপমাত্রা হ্রাস পায়।
  • সমুদ্র থেকে দূরত্ব: সাইবেরিয়া সমুদ্র থেকে অনেক দূরে অবস্থিত। এর মানে হল যে এটি মহাসাগর থেকে তাপমাত্রার নিয়ন্ত্রণকারী প্রভাব পায় না।
  • প্রধান বায়ু প্রবাহ: সাইবেরিয়ার উপর প্রধান বায়ু প্রবাহগুলি ঠান্ডা এবং শুষ্ক। এর মানে হল যে তারা অঞ্চলে তেমন তাপ বা আর্দ্রতা নিয়ে আসে না।

সাইবেরিয়ার কঠোর জলবায়ু জীবনের জন্য একটি চ্যালেঞ্জিং পরিবেশ তৈরি করে। শুধুমাত্র কিছু উদ্ভিদ এবং প্রাণী এই অঞ্চলে টিকে থাকতে সক্ষম হয়েছে। যারা করেছে তারা ঠান্ডা আবহাওয়ায় মানিয়ে নিতে বিশেষ অভিযোজন বিকশিত করেছে। উদাহরণস্বরূপ, কিছু প্রাণীর ঘন ফার বা পালক রয়েছে যা তাদের উষ্ণ রাখে, অন্যরা শীতকালে হাইবারনেট করে।

মানুষের জন্য, সাইবেরিয়ায় বসবাস করাও একটি চ্যালেঞ্জ হতে পারে। অঞ্চলের কঠোর জলবায়ু জীবন এবং কাজকে কঠিন করে তুলতে পারে। যাইহোক, যারা এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলা করতে সক্ষম তারা সাইবেরিয়ার সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করতে পারে। অঞ্চলটি বন, পাহাড় এবং নদী সহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক সুন্দর নিয়ে গড়ে উঠছে। 

উপসংহার

আশা করি আজকের পোস্ট টি ভাল লেগেছে আপনাদের র ভাল লেগে থকালে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেননা । ধন্যবাদ। 

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *