আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠকবৃন্দ, আজকে আমাদের পোস্ট এর বিষয় হলো পাইলস। অনেকেই জানতে চান পাইলস এর ফোলা কমানোর ৫টি উপায়, পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায়, মাত্র সাত দিনে পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়, পাইলস অপারেশন খরচ কত ইত্যাদি সম্পর্কে। আজকে আমরা এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবো।
তাহলে চলুন জেনে নেই পাইলস কেন হয়, পাইলস এর ব্যায়াম, পাইলস ভালো করার ওষুধ ইত্যাদি সম্পর্কে।
মাত্র সাত দিনে পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়
পাইলস হলো আমাদের মলদ্বারের অসুখ। আমাদের মলদ্বারের রাস্তায় বিভিন্ন ধরনের মাংসপেশি থাকে। বিভিন্ন কারনে আমাদের এই মাংপেশিতে টান বা জোর লেগে থাকে। যার ফলে আমাদের মাংসপেশি ছিড়ে বা ফেড়ে যায়। পরবর্তীতে এই জায়গা থেকে অনেক রক্ত বের হয় এবং যন্ত্রনাদায়ক হয়।
আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্যের কারনে বেশিরভাগ সময় এই অসুখ হয়ে থাকে। কারন পায়খানা শক্ত হলে আমাদের পায়খানা করার সময় অনেক বেশি পরিমানে চাপ দিতে হয়। যার ফলে আমাদের উক্ত জায়গায় অনেক চাপ লাগে এবং জায়গাটি ছিড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই ধরনের অসুখ দেখা দিলে আমাদের খুব দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে অষুধ সেবন করা উচিত।
কারন এই রোগ বাড়তে দিলে পরবর্তীতে আমাদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হওয়া লাগতে পারে। এখন আমরা জানবো কিভাবে মাত্র ৭ দিনে পাইলস থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। পাইলস থেকে মুক্তি পাবার জন্য আমাদের বিভিন্ন নিয়ম বা পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়। নিয়মগুলো নিম্নরুপঃ
- প্রথমত আমাদের প্রচুর পরিমানে পানি পান করা উচিত।
- বেশি বেশি ফলমূল এবং শাক-সবজি খাওয়া উচিত।
- আমাদের প্রতিদিনের খাবারে ফাইবারযুক্ত খাবার খাদ্য তালিকায় রাখা উচিত।
- মলদ্বারের ব্যথা, ফোলা এবং পাইলস এর ফোলা থেকে মুক্তি পেতে এলোভেরা ব্যবহার করতে পারি।
- আমাদের মলদ্বারে এলোভেরার ম্যাসেজ করতে পারি।
- মলদ্বারে পাইলস থেকে তৈরি বিভিন্ন ধরনের ব্যথা, ফোলা কমাতে বরফ এর ব্যবহার করতে পারি।
- লেবু এবং মধু দিয়ে একসাথে মিশিয়ে খেলে এই সমস্যা অনেকটা দূর হয়।
- দিনে ২০-৩০ মিনিট সেজ-বাথ নিলে পাইলস এর সমস্যা অনেকটা কমে যায়।
- বিভিন্ন ধরনের মাদকদ্রব্য সেবন থেকে দূরে থাকা উচিত।
কি খেলে পাইলস ভালো হয়
পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় জানার আগে আমাদের জানা উচিত কোন ধরনের খাবার গ্রহন করলে আমাদের পাইলস ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বিভিন্ন ধরনের খাবার আছে যা আমাদের এই পাইলস নামক অসুখ থেকে মুক্তি দিতে পারে। এখন আমরা এইসব খাবার সম্পর্কে জানবো। চলুন জেনে নেই খাবারগুলো সম্পর্কে। খাবারগুলো নিম্নরূপঃ
- প্রথমত আমাদের প্রচুর পরিমানে পানি পান করা উচিত।
- কলা পাইলস ভালো করার ক্ষেত্রে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে।
- লাল রঙের ময়দার বানানো রুটি খাওয়া যেতে পারে।
- আমাদের প্রতিদিনের খাবারে ডাল খেতে পারি।
- গ্রিন টি আমাদের পাইলস এর সমস্যা অনেকটা কমিয়ে দেয়।
- পাইলস ভালো করতে আমরা দুধ খেতে পারি।
- ডাবের পানি পাইলস ভালো করতে সাহায্য করে।
- খুব দ্রুত ফলাফল পেতে দই খেতে পারি।
- গরুর মাংস, খাসির মাংস ইত্যাদি খেতে পারি। তবে তা সীমিত পরিমানে।
- বিভিন্ন ধরনের মাছ খেতে পারি।
উক্ত খাবারগুলো আমাদের পাইলস ভালো করতে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। তবে আমাদের মনে রাখা উচিত যে বিভিন্ন খাবার আছে যা আমাদের পাইলস এর জন্য উপকারী। যা আমরা একটু আগে জানলাম। আবার কিছু খাবার আছে যা পাইলস এর জন্য অপকারী। এখন আমরা এই অপকারী খাবারগুলো নিয়ে আলোচনা করবো। চলুন জেনে নেই অপকারী খাবারগুলো সম্পর্কে। খাবারগুলো নিম্নরূপঃ
- অতিরিক্ত মশলা দেওয়া খাবার। এই ধরনের খাবার খেলে আমাদের পাইলস এর সমস্যা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- বিভিন্ন ধরনের লাল মাংস রয়েছে যা আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য বাড়িয়ে দেয়। যার ফলে আমাদের পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- দুগ্ধজাত খাবার অতিরিক্ত পরিমানে খেলে আমাদের পাইলস এর সমস্যা বেড়ে যায়।
- অতিরিক্ত এলকোহলযুক্ত খাবার না খাওয়াই উচিত। কারন এতে আমাদের পাইলস এর সমস্যা বেড়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে।
- ক্যাফেইনযুক্ত খাবার যেমন- চা, কফি ইত্যাদি অতিরিক্ত পরিমানে না খাওয়াই উচিত।
- সব ধরনের মাদকদ্রব্য থেকে দূরে থাকা উচিত।
পাইলস থেকে কি ক্যান্সার হয়
পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় জানার আগে আমাদের জানা উচিত পাইলস থেকে ক্যান্সার হয় কিনা। আমরা পাইলস বলতে বুঝি এটি মনে হয় এক ধরনের অসুখ। আসলে বিষয়টি তা না। পাইলস হলো মলদ্বারে থাকা এক ধরনের মাংসপিণ্ড। এই মাংসপিন্ডে রক্তের অনেক উপশিরা উপস্থিত থাকে। যখন পায়খানা করার সময় আমরা খুব বেশি জোর বা চাপ প্রয়োগ করি।
তখন এই মাংসপিণ্ড ছিড়ে যায় এবং সেখান থেকে রক্ত বের হয়। এই অবস্থাকে পাইলস এর রোগ বলা হয়। পাইলস থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম। কিন্তু অনেকসময় পাইলস থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যদি আমাদের পাইলস এর সমস্যা ৫০-৬০ দিন একটানা থাকে তবে সাথে সাথে আমাদের ডাক্তারের শরনাপন্ন হওয়া উচিত।
পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখা উচিত পাইলস থেকে অন্য সমস্যা হলো কিনা। এই সমস্যা অনেক সময় বড় আকার ধারন করে এবং আমাদের শরীরের অনেক বড় ক্ষতিসাধন করে থাকে। পাইলস হলে আমরা সচরাচর এ বিষয়টিকে এড়িয়ে যেয়ে চাই। যেহেতু পাইলস মলদ্বারের একটি সমস্যা তাই এটি অনেক সময় ক্যান্সার এর মত সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই এই সমস্যা নিয়ে আমাদের বসে থাকা উচিত নয়। যতদ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করা উচিত।
পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায় – পাইলস এর ফোলা কমানোর ৫টি উপায়
আমাদের দৈনন্দিন কাজের তারতম্যের কারনে আমাদের পাইলস এর সমস্যা হয়ে থাকে। যেমন আমাদের প্রতিদিনের খাদ্যাভাস, চলাফেরা, ঘুম ইত্যাদির ওপর নির্ভর করে আমাদের এই সমস্যা হয়ে থাকে। তাই যদি আমরা আমাদের দৈনন্দিন কাজে পরিবর্তন আনি তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। পাইলস এর সমস্যা মূলত কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে হয়ে থাকে।
তাই আমরা যদি এই সমস্যা দূর করতে পারি তাহলে পাইলস এর সমস্যা অনেকটাই কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমাদের প্রতিদিনের খাবারে বিভিন্ন ধরনের ফাইবারযুক্ত খাবার, ফলমূল ইত্যাদি খেলে আমরা এই সমস্যা থেকে অনেকটাই মুক্তি পেতে পারি। আমাদের প্রতিদিন নিয়ম মেনে ৭-৮ গ্লাস পানি করা উচিত।
কারন পানি আমাদের শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন সমস্যার মুক্তির প্রধান কারন এই পানি। এখন আমরা পাইলস এর ফোলা কমানোর ৫টি উপায় সম্পর্কে জানবো। চলুন জেনে নেই উপায়গুলো সম্পর্কে। উপায়গুলো নিম্নরুপঃ
বরফ ব্যবহার
পাইলস এর কারনে ফুলে যাওয়া স্থানটি অনেক ব্যাথা এবং যন্ত্রনাদায়ক হয়ে থাকে। এই ব্যথা এবং যন্ত্রনা কমাতে আমরা বরফ এর ব্যবহার করতে পারি। বরফ উক্ত স্থানটিতে থাকা রক্তনালিকে সংকুচিত করে থাকে। ফোলা কমাতেও এই বরফ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ইসবগুলের ভুষি
ইসবগুলে এক ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান থাকে। যার নাম হলো ল্যক্সেটিভ। এই উপাদান অনেকটা ফাইবার এর মত কাজ করে। ইসবগুলের ভুষি খেলে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। আর আমরা জানি যে, পাইলস হওয়ার প্রধান কারন হলো কোষ্ঠকাঠিন্য। আমাদের বিভিন্ন তরল খাবার এর সাথে ২-৩ চা চামচ ইসবগুলের ভুষি খেলে আমরা পাইলস থেকে রক্ষা পেতে পারি।
এলোভেরার ব্যবহার
এলোভেরা জেল আমাদের মলদ্বারে যে স্থানটি ব্যথা অনুভুত হয়, সেখানে লাগিয়ে দিলে ব্যথা বা ফোলা থেকে অনেকটা আরাম পাওয়া যায়। কারন এলোভেরার মধ্যে এক ধরনের এন্টি-ইনফ্লেমেটোরি নামক গুন থাকে। যা বিভিন্ন ধরনের ব্যথা এবং ফোলা কমাতে সাহায্য করে।
গরম জলের ভাপ দেওয়া
গরম জল আমরা আমাদের মলদ্বারে ব্যবহার করতে পারি। এই উপায়ে আমাদের মলদ্বারে থাকা যে রক্তনালী থাকে তা অনেক শিথিল হয়ে যায়। যার ফলে আমাদের পাইলস এর ব্যথা এবং ফোলা কমে যায়। প্রতিদিন আমরা ২০-২৫ মিনিটের মত এই গরম জলের ভাপ দিতে পারি।
ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়া
আমরা পূর্বে জেনেছি যে, কোষ্ঠকাঠিন্যের কারনে আমাদের পাইলস এর সমস্যা হয়ে থাকে। তাই এই সমস্যা দুর করতে পারলে আমরা পাইলস থেকে অনেকটা মুক্তি পেতে পারি। এই সমস্যা দূর করার জন্য আমাদের প্রচুর পরিমানে ফাইবারযুক্ত খাবার খাওয়া দরকার।
উপরোক্ত এই ৫ উপায়ে আমরা পাইলস এর ফোলা কমাতে পারি। এছাড়া আরো উপায় রয়েছে যার সাহায্যে আমরা পাইলস থেকে অনেকটা রেহাই পেতে পারি। চলুন জেনে নেই উপায়গুলো সম্পর্কে। উপায়গুলো নিম্নরুপঃ
- আমাদের একটানা অনেক বেশি সময় ধরে বসে থাকা উচিত নয়। এতে ফোলা বেড়ে যেতে পারে।
- প্রতিদিন নিয়ম করে আমাদের শরীরচর্চা করা উচিত।
- অনেক বেশি ওজণ উত্তোলন থেকে দূরে থাকতে হবে।
- আমাদের দেহের ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখা উচিত।
পাইলস এর ব্যায়াম
পাইলস হলে আমাদের মলদ্বারে অনেক ব্যথা এবং যন্ত্রনা হয়ে থাকে। এই সমস্যা দূর করতে বিভিন্ন ধরনের ওসুধ সেবন করে থাকি। এর পাশাপাশি আমরা বিভিন্ন ধরনের ব্যায়ামও করতে পারি। যার দ্বারা আমাদের পাইলস এর ব্যথা বা ফোলা অনেকটা কমে যায়। এখন আমরা পাইলস এর ব্যায়াম সম্পর্কে জানবো। ব্যায়ামগুলো হলোঃ
স্কোয়াট ব্যায়ামঃ এই ব্যায়াম এর ফলে মলদ্বারের মাংসপেশি শক্তিশালী হয়ে থাকে। এই ব্যায়াম পাইলস এর সমস্যাকে দূর করতে সাহায্য করে। স্কোয়াট ব্যায়াম করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরন করতে হবে।
- দুই পা ফাক করে উরু বরাবর রাখতে হবে।
- এবার হাটু একটু ভাজ করে নিচের দিকে ঝুকতে হবে।
- পিঠ সোজা রাখতে হবে।
- এইভাবে ৫-১০ মিনিট থাকতে হবে।
- এছাড়া এই অবস্থায় থাকাকালীন উঠাবসা করলেও উপকার পাওয়া যায়।
প্লাঙ্ক ব্যায়ামঃ প্লাঙ্ক এর ফলে আমাদের পেটের পেশি শক্ত হওয়ার পাশাপাশি আমাদের মলদ্বারের পেশিগুলোও শক্তিশালী হয়ে থাকে। প্লাঙ্ক করার ক্ষেত্রে নিচের ধাপ অনুসরন করতে হবে।
- দুই হাত মাটিতে দিয়ে রাখতে হবে।
- এই অবস্থায় কনুই থেকে হাতের পাতা পর্যন্ত ঠেকিয়ে রাখতে হবে।
- এবার পা এর আগুলগুলো মাটিতে ঠেকিয়ে রাখতে হবে।
- পেট এবং বুক মাটি থেকে কিছুটা ওপরে রাখতে হবে।
- এই অবস্থায় ৫-১০ মিনিট থাকতে হবে।
কেগেল ব্যায়ামঃ এই ব্যায়াম করার ফলে আমাদের পেল্ভিক পেশীগুলো অনেক শক্তিশালী হয়ে থাকে। এই ব্যায়াম করার সময় আমাদের মুত্রথলিকে একবার সংকোচন এবং প্রসারন করতে হবে। এইভাবে ১৫-২০ বার করতে হবে।
উপরোক্ত ব্যায়ামগুলো নিয়মিত করলে আমরা আমাদের পাইলস এর সমস্যা থেকে অনেকটা মুক্তি পেতে পারি।
পাইলস অপারেশন খরচ কত
যখন আমাদের পাইলস এর সমস্যা অনেক বেশি হয়ে যায়, তখন আমাদের অপারেশন করার প্রয়োজন পড়ে। অপারেশনের ফলে আমাদের পাইলস দূর হয়ে যায়। পাইলস এর অপারেশন করার জন্য খরচের তালিকা নিম্নে দেওয়া হলো।
- ঢাকা – ৳ ৪৫-৫০ হাজার
- ভারত – INR ২-১৫০ লাখ রুপি
- হায়দ্রাবাদ – INR ৩০.০০০ রুপি
- চেন্নাই – INR ২৫-১ লাখ রুপি
পাইলসের ঔষধ
পাইলস ভালো করার ক্ষেত্রে আমরা বিভিন্ন ধরনের ওষুধ খেয়ে থাকি। কিন্তু সব ধরনের ওষুধ এই অসুখ এর জন্য ভালো নয়। পাইলস ভালো করার জন্য আমরা নিম্নের ওষুধগুলো সেবন করতে পারি।
- হোমরয়েড পিলো
- হোমরয়েড ক্রিম
- রেকটাল সাপোজেটরি
- পাইলোট্যাব ট্যাবলেট
পাইলস এর ব্যাথা কমানোর ঔষধ
পাইলস এর ব্যথা কমানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের হোমিও ওষুধ রয়েছে। এই ওষুধগুলো আমাদের মলদ্বারের ব্যথা এবং ফোলা কমাতে সাহায্য করে। নিম্নে ওষুধগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
- সালফার
- এক্সিউলাস
- কোলিন্সোনিয়া
- কারবোভেজ
- এসিড মিউর
- এগ্নেসিয়া
- পিওনিয়া
- ইস্কুইলাস হিপ
- ক্যালিকারব
- লাইকোপডিয়াম
উপরোক্ত ওষুধগুলো মলদ্বারের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। তবে যে অষুধই হোক না কেন তা সেবনের পূর্বে আমাদের অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহন করে সেবন করা উচিত।
লেখকের মন্তব্য
আজকের পোস্ট থেকে আমরা পাইলস এর ফোলা কমানোর ৫টি উপায়, পাইলস এর ফোলা কমানোর উপায়, মাত্র সাত দিনে পাইলস থেকে চিরতরে মুক্তির উপায়, পাইলস অপারেশন খরচ কত ইত্যাদি সম্পর্কে জানলাম। আশা করি আজকের পোস্ট থেকে আপনি আপনার মূল্যবান তথ্য পেয়েছেন।
আমরা এই ধরনের মূল্যবান তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট আপনাদের সামনে শেয়ার করে থাকি। আমাদের পোস্ট পড়তে পেজ ফলোও করুন এবং নিয়মিত আমাদের সাথে থাকুন।
Related Posts:
সুস্থ মানুষের প্লাটিলেট কত থাকে । বিস্তারিত উত্তর জানতে পড়ুন
প্রচন্ড মাথা ব্যাথা হলে কি করণীয় | মাথা ব্যাথা দূর করার ঘরোয়া উপায়
মাসিকের কত দিন পর সহবাস করলে গর্ভবতী হয় না
১৫টি পাওয়ারফুল ঘুমের ঔষধের নাম | শরীরের জন্য উপকারী
ডেঙ্গু রোগের বিস্তার কীভাবে ঘটে সম্পূর্ণ তথ্য জানুন
Low Cholesterol Diet | 7 Days Low Cholesterol Diet Plan for Beginners
How to relieve severe neck pain on left side
চিকেন পক্স হলে কি গোসল করা যাবে
Sumon is a health specialist and sociologist dedicated to improving community well-being. With expertise in public health and social dynamics, HE has led numerous health initiatives and conducted impactful research. Passionate about fostering healthier communities through informed, compassionate care, Sumon combines knowledge and empathy to create holistic solutions.
One Comment