আজকে আমাদের পোস্টের বিষয় হলো শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC সম্পর্কে। আজকের পোস্ট থেকে আমরা শ্রমের মর্যাদা কি, শ্রমের মর্যাদার গুরুত্ব, শ্রমের প্রকারভেদ, শ্রমের চেতনা ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কেও আলোচনা করবো। আমাদের জীবনে কিভাবে শ্রমকে কাজে লাগিয়ে উন্নতি সাধন করা যায় সে বিষয়েও আলোচনা করবো।

তাহলে চলুন জেনে নেই শ্রমের মর্যাদা রচনা সম্পর্কে।

ভুমিকা – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

আমরা মানুষ। আমরা হলাম এই পৃথিবীর সবথেকে কর্মঠ জাতি। পৃথিবীর শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আমরা নিজেদের খাওয়া, থাকা, শিকার ইত্যাদির জন্য কাজ করে থাকি। আমরা নিজেদের প্রয়োজনে কাজ করেছিলাম, শ্রম দিয়েছিলাম বলে আজকে আমরা আজ এই পর্যন্ত আসতে পেরেছি। 

আজকের এই উন্নত জাতি গঠন করতে পেরেছি। যদি আমরা অলস থাকতাম, তাহলে আমাদের অস্তিত্ব অনেক আগেই বিলিন হয়ে যেত। সঠিক শ্রম দেওয়ার ফলে আজকে আমরা বড় বড় অট্টালিকা থেকে শুরু করে জাহাজ, উড়োজাহাজ সবকিছু বানাতে সক্ষম হয়েছি। 

আরও পড়ুনঃ ওয়ালটন চার্জার ফ্যান বাংলাদেশ প্রাইস – ওয়ালটন চার্জার ফ্যানের দাম ২০২৪

আমরা পূর্বে শ্রম দিয়েছিলাম বলে আজকের দিনে বিজ্ঞানকে আমাদের সবক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারছি। মানুষের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে শ্রমের বিকল্প কিছু নেই।

শ্রমের গুরুত্ব – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

আল্লাহ তা’আলা আমাদের ভাগ্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন। সেই সাথে বলে দিয়েছেন, যে ব্যক্তি নিজের ভাগ্য বদলাতে পারলো না, তার থেকে বড় অভাগা আর কেউ নেই। সুতরাং আমরা চাইলেই আমাদের পরিশ্রমের মাধ্যমে আমাদের ভাগ্য বদলাতে পারি। 

বহুকাল আগে থাকে আমরা শুনে আসছি, পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসুতি। আমরা যদি পরিশ্রম করতে পারি তাহলে আমরা আমাদের ভাগ্য বদলাতে পারি। আমাদের জীবনে সর্বত্র শ্রমের দরকার রয়েছে। পড়াশোনার ক্ষেত্রে শ্রম প্রয়োজন, কাজের ক্ষেত্রে শ্রম প্রয়োজন, জীবিকার জন্য শ্রমের প্রয়োজন হয়ে থাকে। 

এছাড়াও আমাদের জীবনে বেচে থাকার জন্য শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত কাজ করে যেতে হয়। সুতরাং বলা যায়, পরিশ্রম মানুষের শানিত হাতিয়ার।

শ্রমের প্রকারভেদ – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

আমাদের সমাজে মানুষ নানাভাবে কাজ করে থাকে। কারো কাজের ক্ষেত্রে শরীরের শক্তি প্রয়োজন হয়। আবার কারো কাজের ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের প্রয়োজন হয়। সমস্ত কাজকে দুইভাবে ভাগ করা হয়। যথাঃ

  • দৈহিক শ্রম – যেসকল কাজের ক্ষেত্রে একজন মানুষের হাত, পা এবং শরীরের অন্যান্য অঙ্গ প্রয়োজন হয়, তাকে দৈহিক শ্রম বলে।
  • মানসিক শ্রম – যেসকল কাজে একজন মানুষের মস্তিষ্কের প্রয়োজন হয় তাকে মানসিক শ্রম বলে।

দৈহিক শ্রম এবং মানসিক শ্রম দুটোই একে অপরের জন্য পরিপুরক হিসেবে কাজ করে। আমাদের জীবনে বেচে থাকার ক্ষেত্রে অনেক কিছু ভাবতে হয়, যা মানসিক শ্রমের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। আমরা কখন কি করবো, কি খাবো, কোথায় যাবো, কি করলে আমাদের ভালো হবে এই সবকিছু আমাদের জীবনকে সুন্দর করে তুলতে সাহায্য করে। 

আবার অন্যদিকে সেই ভাবা কাজগুলো আমাদের জীবনে প্রতিস্থাপন করতে কায়িক শ্রমের প্রয়োজন হয়। সুতরাং বলা যায়, কায়িক শ্রম এবং মানসিক শ্রম দুটোই আমাদের জীবনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

শ্রম ও প্রাচীন সভ্যতা – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

মানুষ প্রাচীনকাল থেকেই শ্রম দিয়ে এই পৃথিবী গড়তে সাহায্য করছে। অনেক কাল আগে থেকেই মানুষ তাদের শ্রমের মাধ্যমে উন্নতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। সভ্যতা নামক নতুন রাস্তা উন্মুক্ত মানুষের প্রচুর শ্রমের প্রয়োজন হয়েছে। 

আরও পড়ুন: {Trending Tricks} মোজার দুর্গন্ধ দূর করার ৫টি উপায়

মানুষ পাহাড় কেটে রাস্তা তৈরি করেছে, মিশরে তৈরি করেছে অনেক বড় বড় পিরামিড, বড় বড় রাজপ্রাসাদ তৈরি করেছে মানুষ। আজ তারা শ্রম দিয়েছিলো বলে এই বর্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে আমরা তাদের করা কাজ দেখে মুগ্ধ হই। 

আর আজকের এই সভ্যতার পিছনে সব থেকে বেশি অবদান রয়েছে প্রাচীনকালের সভ্যতা এবং সেই মানুষগুলোর পরিশ্রম।

শ্রমের ধারনা – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

পূর্বে আমাদের দেশে এক জঘন্য নিয়ম চালু ছিল। সেটি হচ্ছে- সমাজে থাকা উচ্চশ্রেনীর মানুষরা বিলাসিতাপূর্ণ জীবনযাপন করবে। আর যারা সমাজের নিম্নশ্রেনীর মানুষ তারা শুধু কাজ করবে। এই চেতনা আমাদের বাঙালি জাতির মেরুদন্ড ভেঙ্গে দেওয়ার জন্য যথেষ্ঠ ছিল। 

কিন্তু বর্তমানে মানুষ এইটা বুঝতে শিখেছে যে, কোনো কাজই ছোট নয়। মানুষ চাইলে সব ধরনের কাজ করতে পারে। এতে সম্মানহানির কোনো কারন নেই। যার কারনে এখন অনেক শিক্ষিত মানুষ সমাজের হাল ধরা কাজে নিজেদের নিয়োজিত করছে।

শ্রমের চেতনা – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

আমাদের দেশে বেশিরভাগ মানুষ এইটা মনে করে যে, কাজ করলে মনে হয় সম্মান চলে যাবে। বিশেষ করে যে কাজগুলোতে দৈহিক পরিশ্রম হয় সেই কাজগুলো করলে তাদের আত্মসম্মানে হানি হবে। এই কারনে সমাজের কিছু মানুষ দৈহিক কাজ করতে লজ্জা পায়। 

আরও পড়ুনঃ ২০২৪ সালে ফিলিপস চার্জার ফ্যানের দাম বাংলাদেশে কত বিস্তারিত জানুন 

কিন্তু এই চেতনার জন্য একজন মানুষ শ্রমবিমুখ হয়ে থাকে। এবং এটি সমাজের জন্য অনেক লজ্জাজনক। কারন সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সবাইকে মিলেমিশে কাজ করতে হয়। কারন শ্রমের সাথেই আমাদের জীবন জড়িয়ে আছে।

শ্রম বিকাশের হাতিয়ার – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

পরিশ্রম করলে ভাগ্য খুলে যায়। এই কথাটি আমরা অনেক আগে থেকে জেনে আসছি। আমরা চাইলে কঠোর পরিশ্রম করলে সফলতার সর্বোচ্চ শিখরে পৌছাতে পারবো। এই পৃথিবী যখন বসবাসের অযোগ্য ছিল, তখন সবাই মিলে নিজেদের পরিশ্রম দিয়ে এই পৃথিবীকে বসবাসের যোগ্য করে তুলেছে। 

নিজেদের প্রয়োজনে তৈরি করেছে বড় বড় দালানকোঠা, রাস্তাঘাট, যানবাহন এবং আরো নানা কিছু। এই যে শ্রমের কারনে আমাদের জীবন সহজ হয়েছে এবং আমরা পেয়েছি নতুন কিছু তৈরি করার হাতিয়ার।

কর্মঠ ব্যক্তির দৃষ্টান্ত – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

আজকে আমরা অনেক বিশ্ববরেন্য ব্যক্তিকে স্মরন করি প্রতি মুহূর্তে। যেমন- নিউটন, আইনস্টাইন, জর্জ ওয়াশিংটন, আব্রাহাম লিংকন, ক্ষুদিরাম বসু প্রমুখ ব্যক্তিরা এক সময় একেক ধরনের কাজে তাদের শ্রম ব্যয় করেছিলেন। 

যার কারনে বর্তমান সময়ে এসে আমরা এখনো তাদের স্মরন করি এবং তাদের কাজের ধরন নিজেদের কাজের মধ্যে প্রতিফলিত করার চেষ্টা করি। আমরা যারা মুসলমান আছি আমরা জানি যে, আমাদের শেষ নবী ছিলেন অত্যন্ত পরিশ্রমী। সুতরাং পরিশ্রমের মাধ্যমে একজন মানুষ চির অমর হয়ে থাকতে পারে।

ধর্মের চোখে পরিশ্রম – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

আমাদের জীবন পরিচালনার জন্য পরিশ্রমের দরকার হয়। কারন পরিশ্রম ছাড়া একজন ব্যক্তির উন্নতি সম্ভব নয়। আমাদের ধর্মে বলা আছে, শ্রমিকের ঘাম শুকানোর পূর্বে তার মজুরি দিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তার মানে কাজ বা পরিশ্রমকে কতবেশি সম্মান করা হয়েছে। 

যারা ধর্মীয় কাজে সবসময় লিপ্ত থাকতেন তারা যেমন তাদের কাজের ক্ষেত্রে পরিশ্রম করতেন, তাদের অনুসারীদেরও ঠিক তেমন কষ্ট করার জন্য বলতেন। আমাদের পৃথিবীতে ছোট ছোট প্রানী থেকে অনেক বড় প্রানীও তাদের বেচে থাকার জন্য কঠোর পরিশ্রম করে আসছে। আমরা যদি পিপড়া এবং মৌমাছির দিকে তাকাই তাহলে তা বুঝতে পারবো।

লিঙ্গভেদে শ্রম – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

আমাদের সমাজে এখন নারী পুরুষ উভয়কেই সমান অধিকার দেওয়া হয়েছে। পৃথিবীর শুরু থেকে এখন পর্যন্ত নারী এবং পুরুষ সমানভাবে কাজ করে আসছে। পুরুষরা আবিস্কার এর পিছনে সময় দিয়েছে এবং নারীরা পুরুষের সেই কাজে তাদের সাহায্য করেছে। 

এখন বর্তমান সময়ে পুরুষরা যেমন- অফিস-আদালত, স্কুল-কলেজ এবং বিভিন্ন জায়গায় কাজ করছে। ঠিক তেমনি নারীরাও এইসব ক্ষেত্রে নিজেদের পরিশ্রমের প্রমান দিচ্ছে। সমাজে এখন নারী পুরুষ সবার কাজকে সমান চোখে দেখা হয়। আমাদের উচিত পুরুষের কাজকে যেমন সম্মান এবং শ্রদ্ধা করে থাকি, ঠিক একইভাবে একজন নারীর কাজকে সম্মান এবং শ্রদ্ধা করা।

শ্রম এবং শ্রদ্ধাবোধ – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

আমাদের সমাজে নানা শ্রেনী পেশার মানুষ বসবাস করে। কেউ মুচি, কামার, কুমোর, ধোপা, ছাত্র, শিক্ষক, ডাক্তার, উকিল, জজ সবার কাজের ক্ষেত্রে একই সমান শ্রদ্ধা এবং সম্মান করা। কারন আমাদের সমাজ এবং পৃথিবীতে সবার কাজের প্রয়োজন রয়েছে। 

কেউ কাউকে রেখে বেচে থাকতে পারবে না। সবার কাজের মাধ্যমেই আমাদের এই দেশ গঠিত এবং পৃথিবী তার সুন্দর নিয়মে চলে আসছে। তাইতো আমাদের সবার কাজকে সমান চোখে শ্রদ্ধা এবং সম্মান করা উচিত। আমাদের সমাজে অনেক মানুষ আছে যারা অলস জীবনযাপন করে। সমাজে তাদের থেকে বড় বোঝা আর হতে পারে না।

শ্রম উন্নতির চাবিকাঠি – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

পূর্বে মানুষ তাদের জীবন কাটাতো পাহাড়ের গুহায়। তখন তাদের জীবন তেমন একটা উন্নত ছিল না। যখন থেকে মানুষ নিজেদের কাজে বিভিন্ন জিনিসের আবির্ভাব করলো নিজের পরিশ্রমের মাধ্যমে, তখন থেকে বুঝতে পারলো তাদের জীবন এবং জীবিকার জন্য তাদেরকে আরও উন্নত হতে হবে। 

এই কারনে মানুষ তখন থেকেই পরিশ্রম করে যাচ্ছে এবং বর্তমান সময়ের এই উন্নত জাতি এবং উন্নত পৃথিবী গঠন করতে সক্ষম হয়েছে। আমরা যদি একটু ভেবে দেখি তাহলে দেখতে পাই, তারা ছিলো কোথায় এবং বর্তমানে সেই মানুষই কোথায় এসে দাড়িয়েছে। এই কারনেই তো বলা হয়ে থাকে, পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাঠি।

শ্রম এবং উপকারিতা – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

আমাদের সমাজে যে ব্যক্তি যত বেশী পরিশ্রমী। সে ব্যক্তি তত বেশি উন্নত এবং সুখী। একটি জাতি উন্নতির পিছনে অনেক বেশি পরিশ্রমের দরকার হয়ে থাকে। আজ আমরা বাইরের দেশের দিকে তাকালে দেখতে পাই যে, যেসব দেশের মানুষ আজ কঠোর পরিশ্রম করছে বা আগে করেছে তারা আমাদের থেকে কয়েকগুন ভালো জীবনযাপন করছে। 

সুতরাং বলা যায়, পরিশ্রমের মাধ্যমেই একজন মানুষ, একটি সমাজ, জাতি এবং পুরো পৃথিবী বদলে যেতে পারে এবং উন্নতির দিকে একধাপ একধাপ করে এগিয়ে যেতে পারে।

শ্রমবিমুখতার পরিনাম – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

যারা শ্রমকে প্রত্যাখান করেছে তারাই খুব তাড়াতাড়ি ধ্বংস হয়েছে। আমরা যারা পরিশ্রম করি না আমাদের ভাগ্যের উন্নতি হওয়ার থেকে অবনতি হয় অনেক বেশি। আমাদের ভাগ্যে যতটুকু উন্নতি লেখা থাকে, সেটাও আমাদের ধ্বংস হয়ে যায়। 

আমাদের সমাজে অনেক মানুষ রয়েছে যারা তাদের সময়কে অলসতার মধ্যে দিয়ে কাটায়। এই অলসতার মধ্যে কাটানো সময়ে তারা সবথেকে বেশি অপকর্ম এবং সব অকাজ করে থাকে। একজন কৃষক যদি তার জমিতে পরিশ্রম না করে, তাহলে সে ফসল ফলাতে পারবে না এবং সে তার জীবনে ব্যর্থ বলে চিহ্নিত হবে। 

সুতরাং সমস্ত অলসতা ভুলে আমাদের শ্রমের দিকে ছোটা উচিত। কারন শ্রমের মাধ্যমেই আমাদের ভাগ্য বদলানোর সম্ভাবনা থাকে।

উপসংহার – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

পরিশ্রম করলে আমাদের জীবন, সমাজ, দেশ এবং জাতি উন্নত হতে পারে। একটি বৃক্ষ নীরবে ফুল এবং সময়মত ফল দিয়ে বুঝিয়ে দেয় পরিশ্রম করলে একে অপরের উপকার করা যায় এবং সেই সাথে মাথা উচু করে বাচা যায়। 

তাইতো আমরা সব অলসতা ভুলে আমাদের পরিশ্রম করে যাওয়া উচিত। তাহলেই কেবল একদিন আমাদের সোনালি সময় আসবে এবং আমরাও সমাজ এবং দেশে মাথা উচু করে বাচতে পারবো।

লেখকের মন্তব্য – শ্রমের মর্যাদা রচনা ১৫ পয়েন্ট JSC SSC HSC

আজকের পোস্ট থেকে আমরা শ্রমের মর্যাদা সম্পর্কে জেনেছি। আমাদের জীবনে শ্রমকে প্রতিফলিত করার চেষ্টা করবো। কারন একমাত্র এই পরিশ্রমের মাধ্যমেই আমরা আমাদের জীবনে উন্নতি সাধন করতে পারি। আর সবপেশার মানুষকে সম্মান এবং শ্রদ্ধা করবো। 

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

One Comment